| ক্রমিক | নাম ও দেশ | ম্যাচ | রান সংখ্যা | উইকেট সংখ্যা | 
| ১। | জ্যাক ক্যালিস (দঃ আফ্রিকা) | ১৬৬ | ১৩২৮৯ | ২৯২ | 
| ২। | স্যার গ্যারি সোবার্স (ওঃ ইন্ডিজ) | ৯৩ | ৮০৩২ | ২৩৫ | 
| ৩। | কপিল দেব (ভারত) | ১৩১ | ৫২৪৮ | ৪৩৪ | 
| ৪। | ইয়ান বোথাম ( ইংল্যান্ড) | ১০২ | ৫২০০ | ৩৮৩ | 
| ৫। | ড্যানিয়েল ভেট্টোরি( নিউজিল্যান্ড) | ১১৩ | ৪৫৩১ | ৩৬২ | 
| ৬। | সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ) | ৫৬ | ৩৮৬২ | ২১০ | 
| ৭। | এন্ড্রু ফ্লিনটফ (ইংল্যান্ড) | ৭৯ | ৩৮৪৫ | ২২৬ | 
| ৮। | ইমরান খান  ( পাকিস্তান) | ৮৮ | ৩৮০৭ | ৩৬২ | 
| ৯। | শন পোলক (দ: আফ্রিকা) | ১০৮ | ৩৭৮১ | ৪২১ | 
| ১০। | রিচার্ড হ্যাডলি(নিউজিল্যান্ড) | ৮৬ | ৩১২৪ | ৪৩১ | 
১। জ্যাক ক্যালিস (দঃ আফ্রিকা): জ্যাক ক্যালিস দক্ষিণ আফ্রিকা দলের একজন অন্যতম সেরা খেলোয়ার।
 কারো কারো মতে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়। ১৯৯৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর ডারবানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং ২০১৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারতের বিপক্ষে সেই ডারবানে শেষ টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচটি খেলেন।তিনি ১৬৬ টি টেস্ট খেলে ৩১৪ ইনিংস ব্যাট করে ৫৫.৩৭ গড়ে ১৩২৮৯ রান করেন। তার টেস্ট ক্যারিয়ারে ৪৫ টি শতক এবং ৫৮ টি অর্ধশতকের ইনিংস রয়েছে। ১৪৮৮ টি ৪ এবং ৯৭ টি ৬ মারার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। টেস্টে ২২৪ রান তার ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিং ফিগার। এছাড়া তিনি ২৭২ ইনিংস বল করে ৩২.৬৫ গড়ে ২৯২ টি উইকেট লাভ করেন। তার টেস্ট ক্যারিয়ারে ৫ বার ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট লাভ করেছেন। ৫৪ রানে ৬ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার।
কারো কারো মতে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়। ১৯৯৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর ডারবানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং ২০১৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর ভারতের বিপক্ষে সেই ডারবানে শেষ টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচটি খেলেন।তিনি ১৬৬ টি টেস্ট খেলে ৩১৪ ইনিংস ব্যাট করে ৫৫.৩৭ গড়ে ১৩২৮৯ রান করেন। তার টেস্ট ক্যারিয়ারে ৪৫ টি শতক এবং ৫৮ টি অর্ধশতকের ইনিংস রয়েছে। ১৪৮৮ টি ৪ এবং ৯৭ টি ৬ মারার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। টেস্টে ২২৪ রান তার ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিং ফিগার। এছাড়া তিনি ২৭২ ইনিংস বল করে ৩২.৬৫ গড়ে ২৯২ টি উইকেট লাভ করেন। তার টেস্ট ক্যারিয়ারে ৫ বার ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট লাভ করেছেন। ৫৪ রানে ৬ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার।২। স্যার গ্যারি সোবার্স (ওঃ ইন্ডিজ): স্যার গ্যারি সোবার্স টেস্ট ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যানদের অন্যতম এবং
৩। কপিল দেব (ভারত): কপিল দেব ভারতের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার এবং সর্বকালের সেরা টেস্ট পেস বোলারদের মধ্যে শীর্ষেই থাকবেন তিনি।
৪। ইয়ান বোথাম ( ইংল্যান্ড): স্যার ইয়ান বোথাম ইংল্যান্ডের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার এবং টেস্ট ক্রিকেটে সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার।
 ১৯৭৭ সালের ২৮ জুলাই নাটিংহামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং ১৯৯২ সালের ১৮ জুন লর্ডসে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটের ইতি টানেন। দীর্ঘ ১৫ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি দাপটের সাথে পারফর্ম করে গেছেন। ১০২ টেস্টের ১৬১ ইনিংসে ব্যাট করে ৩৩.৫৪ গড়ে ৫২০০ রান করেন। ১৪ টি শতক এবং ২২ টি অর্ধশতক আছে তার ক্যারিয়ারে। ২০৮ তার ক্যারিয়ারের সর্বচ্চ রানের ইনিংস। বল হাতেও তিনি ছিলেন অনেক ভয়ঙ্কর। ১০২ টেস্টের ১৬৮ ইনিংসে হাত ঘুরিয়ে ২৮.৪০ গড়ে ৩৮৩ টি উইকেট পান। ক্যারিয়ারে তিনি ২৭ বার ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট পান। ৩৪ রানে ৮ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট তাকে আজো সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করে এবং অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে তাকে নাইট উপাধি দেন।
১৯৭৭ সালের ২৮ জুলাই নাটিংহামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং ১৯৯২ সালের ১৮ জুন লর্ডসে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটের ইতি টানেন। দীর্ঘ ১৫ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি দাপটের সাথে পারফর্ম করে গেছেন। ১০২ টেস্টের ১৬১ ইনিংসে ব্যাট করে ৩৩.৫৪ গড়ে ৫২০০ রান করেন। ১৪ টি শতক এবং ২২ টি অর্ধশতক আছে তার ক্যারিয়ারে। ২০৮ তার ক্যারিয়ারের সর্বচ্চ রানের ইনিংস। বল হাতেও তিনি ছিলেন অনেক ভয়ঙ্কর। ১০২ টেস্টের ১৬৮ ইনিংসে হাত ঘুরিয়ে ২৮.৪০ গড়ে ৩৮৩ টি উইকেট পান। ক্যারিয়ারে তিনি ২৭ বার ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট পান। ৩৪ রানে ৮ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট তাকে আজো সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করে এবং অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে তাকে নাইট উপাধি দেন।৫। ড্যানিয়েল ভেট্টোরি ( নিউজিল্যান্ড): ড্যানিয়েল ভেট্টোরি নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার বিশেষত টেস্ট ক্রিকেটে।
৬। সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ): পরিসংখ্যান নয় পারফরমেন্স এর বিচারে সাকিব আল হাসান টেস্টে সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার এতে কোন সংশয় নেই।
 তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টারবয়। বিশ্বক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের মত সব্যসাচী ক্রিকেটার বিরল। ব্যাট বল দুদিকেই সমান পারদর্শী একজন ক্রিকেটার তিনি। ২০০৭ সালের ১৮ মে চট্টগ্রামে ভারতের বিপক্ষে তার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং তিনি দাপটের সাথে এখনও খেলে চলেছেন। ছোট দলের বড় তারকা হওয়ার কারণে বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট খেলার সুযোগ খুব কমই পায়। এজন্য তিনি এ পর্যন্ত মাত্র ৫৬ টি টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পান। ৫৬টি টেস্টের ১০৫ ইনিংস ব্যট করে ৩৯.৪০ গড়ে ৩৮৬২ রান করেন। ৫ টি শতক এবং ২৪ টি অর্ধশতক আছে তার ক্যারয়ারে। ২১৭ তার ক্যারিয়ার সেরা টেস্ট রানের ইনিংস। এছাড়া তিনি ৫৬ টেস্টের মাত্র ৯৫ ইনিংসে বল করে ৩১.১২ গড়ে ২১০ টি উইকেট লাভ করেন। ক্যারিয়ারে তিনি ১৮ বার ৫ বা ততোধিক উইকেট পান এক ইনিংসে এবং ২ বার ১০ বা ততোধিক উইকেট পান টেস্টে ম্যাচে। ৩৬ রানে ৭ উইকেট তার ইনিংস সেরা এবং ১২৪ রানে ১০ উইকেট তার টেস্ট সেরা বোলিং ফিগার। বুঝা যাচ্ছে যে তার টেস্ট সংখ্যা যদি ১০০ হতো তাহলে তিনি সর্বকালের সেরা টেস্ট অলরাউন্ডার হয়ে যেতে পারতেন পরিসংখ্যান এর দিক দিয়েও। এর পরেও পারফরমেন্স এর বিচারে সর্বকালের সেরাদের একজন থাকবেন তিনি। মহান এই অলরাউন্ডারকে সমগ্র বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভ কামনা থাকলো।
তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের পোস্টারবয়। বিশ্বক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের মত সব্যসাচী ক্রিকেটার বিরল। ব্যাট বল দুদিকেই সমান পারদর্শী একজন ক্রিকেটার তিনি। ২০০৭ সালের ১৮ মে চট্টগ্রামে ভারতের বিপক্ষে তার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং তিনি দাপটের সাথে এখনও খেলে চলেছেন। ছোট দলের বড় তারকা হওয়ার কারণে বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট খেলার সুযোগ খুব কমই পায়। এজন্য তিনি এ পর্যন্ত মাত্র ৫৬ টি টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পান। ৫৬টি টেস্টের ১০৫ ইনিংস ব্যট করে ৩৯.৪০ গড়ে ৩৮৬২ রান করেন। ৫ টি শতক এবং ২৪ টি অর্ধশতক আছে তার ক্যারয়ারে। ২১৭ তার ক্যারিয়ার সেরা টেস্ট রানের ইনিংস। এছাড়া তিনি ৫৬ টেস্টের মাত্র ৯৫ ইনিংসে বল করে ৩১.১২ গড়ে ২১০ টি উইকেট লাভ করেন। ক্যারিয়ারে তিনি ১৮ বার ৫ বা ততোধিক উইকেট পান এক ইনিংসে এবং ২ বার ১০ বা ততোধিক উইকেট পান টেস্টে ম্যাচে। ৩৬ রানে ৭ উইকেট তার ইনিংস সেরা এবং ১২৪ রানে ১০ উইকেট তার টেস্ট সেরা বোলিং ফিগার। বুঝা যাচ্ছে যে তার টেস্ট সংখ্যা যদি ১০০ হতো তাহলে তিনি সর্বকালের সেরা টেস্ট অলরাউন্ডার হয়ে যেতে পারতেন পরিসংখ্যান এর দিক দিয়েও। এর পরেও পারফরমেন্স এর বিচারে সর্বকালের সেরাদের একজন থাকবেন তিনি। মহান এই অলরাউন্ডারকে সমগ্র বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভ কামনা থাকলো।৭। এন্ড্রু ফ্লিনটফ (ইংল্যান্ড): এন্ড্রু ফ্লিনটফ ইয়ান বোথামের পরে ইংল্যান্ডের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার।
 ১৯৯৮ সালের ২৩ জুলাই নাটিংহামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং ২০০৯ সালের ২৩ আগস্ট ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ টেস্ট ম্যাচটি খেলেন। তার ১১ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি মাত্র ৭৯ টি টেস্ট ম্যাচ খেলে ১৩০ ইনিংসে ব্যাট করে ৩১.৭৭ গড়ে ৩৮৪৫ রান করেন যার মধ্যে ৫টি শতক এবং ২৬ টি অর্ধশতক রয়েছে।  ১৬২ রান তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। বল হাতেও তিনি ছিলেন বেশ সফল। ৭৯ টেস্টের ১৩৭ ইনিংসে বল করে ৩২.৭৮ গড়ে ২২৬ টি উইকেট লাভ করেন। ৩ বার তিনি ৫ উইকেট লাভ করেন। ৫৮ রানে ৫ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার। তার সময়ে তাকে ইংল্যান্ডের চৌকশ অলরাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
১৯৯৮ সালের ২৩ জুলাই নাটিংহামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং ২০০৯ সালের ২৩ আগস্ট ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ টেস্ট ম্যাচটি খেলেন। তার ১১ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি মাত্র ৭৯ টি টেস্ট ম্যাচ খেলে ১৩০ ইনিংসে ব্যাট করে ৩১.৭৭ গড়ে ৩৮৪৫ রান করেন যার মধ্যে ৫টি শতক এবং ২৬ টি অর্ধশতক রয়েছে।  ১৬২ রান তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। বল হাতেও তিনি ছিলেন বেশ সফল। ৭৯ টেস্টের ১৩৭ ইনিংসে বল করে ৩২.৭৮ গড়ে ২২৬ টি উইকেট লাভ করেন। ৩ বার তিনি ৫ উইকেট লাভ করেন। ৫৮ রানে ৫ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার। তার সময়ে তাকে ইংল্যান্ডের চৌকশ অলরাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হতো।৮। ইমরান খান ( পাকিস্তান): পাকিস্তানের সাবেক বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক ইমরান খান ছিলেন
৯। শন পোলক (দক্ষিণ আফ্রিকা): শন পোলক ও জ্যাক ক্যালিস দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা অলরাউন্ডার।
 ১৯৯৫ সালের ১৬ নভেম্বর সেঞ্চুরীয়ানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয় এবং ২০০৮ সালের ১০ জানুয়ারী ডারবানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেন। দীর্ঘ ১৩ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি ১০৮ টি টেস্ট খেলে ১৫৬ ইনিংস ব্যাট করে ২টি শতক এবং ১৬ টি অর্ধশতক সহ ৩২.৩১ গড়ে ৩৭৮১ রান করেন। ১১১ রান তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। বল হাতেও তিনি ছিলেন বেশি সফল। ১০৮ টেস্টের ২০২ ইনিংসে বল করে ২৩.১১ গড়ে ৪২১ টি উইকেট লাভ করেন। ১৬ বার তিনি ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন। এছাড়া টেস্টে তিনি ১ বার ১০ উইকেটও পান। ৮৭ রানে ৭ উইকেট তার ইনিংস সেরা এবং ১৪৭ রানে ১০ উইকেট তার ম্যাচ সেরা বোলিং ফিগার।
 ১৯৯৫ সালের ১৬ নভেম্বর সেঞ্চুরীয়ানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয় এবং ২০০৮ সালের ১০ জানুয়ারী ডারবানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেন। দীর্ঘ ১৩ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি ১০৮ টি টেস্ট খেলে ১৫৬ ইনিংস ব্যাট করে ২টি শতক এবং ১৬ টি অর্ধশতক সহ ৩২.৩১ গড়ে ৩৭৮১ রান করেন। ১১১ রান তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। বল হাতেও তিনি ছিলেন বেশি সফল। ১০৮ টেস্টের ২০২ ইনিংসে বল করে ২৩.১১ গড়ে ৪২১ টি উইকেট লাভ করেন। ১৬ বার তিনি ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন। এছাড়া টেস্টে তিনি ১ বার ১০ উইকেটও পান। ৮৭ রানে ৭ উইকেট তার ইনিংস সেরা এবং ১৪৭ রানে ১০ উইকেট তার ম্যাচ সেরা বোলিং ফিগার।
১০। স্যার রিচার্ড হ্যাডলি (নিউজিল্যান্ড): রিচার্ড হ্যাডলি নিউজিল্যান্ডের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার।  হয়তো পরিসংখ্যানে তিনি পিছিয়ে আছেন কম টেস্ট খেলার কারণে। তাকে নিউজিল্যান্ডবাসী সর্বকালের সেরা টেস্ট অলরাউন্ডার হিসেবে মনে করেন। ১৯৭৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারী ওয়েলিংটনে পাকিস্তানের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয় এবং ১৯৯০ সালের ৫ জুলাই বার্মিংহামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার শেষ টেস্ট ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ ১৭ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি টেস্ট খেলেছেন মাত্র ৮৬ টি। ৮৬ টেস্টের ১৩৪ ইনিংসে ব্যাট করে ২টি শতক এবং ১৫ টি অর্ধশতক সহ ২৭.১৬ গড়ে ৩১২৪ রান করেন। অপরাজিত ১৫১ তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। বল হাতে তিনি ছিলেন বেশি সফল। ৮৬ টেস্টের ১৫০ ইনিংসে বল করে ২২.২৯ গড়ে ৪৩১ টি উইকেট লাভ করেন। ক্যারিয়ারে তিনি ৩৬ বার ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন ইনিংসে এবং ৯ বার ১০ বা ততোধিক উইকেট পেয়েছেন ম্যাচে। ইনিংসে ৫২ রানে ৯ উইকেট এবং ম্যাচে ১২৩ রানে ১৫ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার। বোলার হিসেবে তিনি ছিলেন ভয়ংকর এক বোলারের নাম। একজন অলরাউন্ডার হিসেবে টেস্টে ৩৬ বার ৫ বা তারচেয়ে বেশি উইকেট পাওয়া একেবারে সহজ কাজ নয়। এখানে অন্তত তিনি অন্যান্য অলরাউন্ডারদের চেয়ে এগিয়ে আছেন।
 হয়তো পরিসংখ্যানে তিনি পিছিয়ে আছেন কম টেস্ট খেলার কারণে। তাকে নিউজিল্যান্ডবাসী সর্বকালের সেরা টেস্ট অলরাউন্ডার হিসেবে মনে করেন। ১৯৭৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারী ওয়েলিংটনে পাকিস্তানের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক হয় এবং ১৯৯০ সালের ৫ জুলাই বার্মিংহামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার শেষ টেস্ট ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ ১৭ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি টেস্ট খেলেছেন মাত্র ৮৬ টি। ৮৬ টেস্টের ১৩৪ ইনিংসে ব্যাট করে ২টি শতক এবং ১৫ টি অর্ধশতক সহ ২৭.১৬ গড়ে ৩১২৪ রান করেন। অপরাজিত ১৫১ তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। বল হাতে তিনি ছিলেন বেশি সফল। ৮৬ টেস্টের ১৫০ ইনিংসে বল করে ২২.২৯ গড়ে ৪৩১ টি উইকেট লাভ করেন। ক্যারিয়ারে তিনি ৩৬ বার ৫ বা তার চেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন ইনিংসে এবং ৯ বার ১০ বা ততোধিক উইকেট পেয়েছেন ম্যাচে। ইনিংসে ৫২ রানে ৯ উইকেট এবং ম্যাচে ১২৩ রানে ১৫ উইকেট তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং ফিগার। বোলার হিসেবে তিনি ছিলেন ভয়ংকর এক বোলারের নাম। একজন অলরাউন্ডার হিসেবে টেস্টে ৩৬ বার ৫ বা তারচেয়ে বেশি উইকেট পাওয়া একেবারে সহজ কাজ নয়। এখানে অন্তত তিনি অন্যান্য অলরাউন্ডারদের চেয়ে এগিয়ে আছেন। 
 
 
No comments:
Post a Comment